ইতিহাসের প্রাচীন যুগ
ঐতিহাসিক কাল পর্বঃ
* প্রাগ ঐতিহাসিক কাল থেকে ১২০৪ সাল পর্যন্ত।
* খ্রিষ্ট্রপূর্ব ৩২৭ গ্রিকবীর আলেকজেন্ডার ভারতে অভিজানে আসেন। তার সেনাপতি ছিলেন সেলুকাস। এই অভিযানের পর ভারতের ইতিহাস লিখিত আকারে পাওয়া যায়। এই লিখিত ইতিহাসের পূর্বের ইতিহাস হলো প্রগ ঐতিহাসিক।
I. মৌয শাসন
* চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য্য বাঙলায় এবং ভারতে মৌয বংশের শাসনের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি মারিও নামক স্থান থেকে অভিযান চালিয়ে মগধের রাজা নন্দকে পরাজিত করে মগধ দখল করেন।
* মারিও থেকে মৌর্য্য শব্দের উদ্ভব।
* বর্তমান বাঙ্গলা ও বিহারের প্রচীন নাম ছিল মাগধ।
* মগধের রাজধানী ছিল পাটুলিপুত্র। বর্তমান নাম পাটনা। বিহারের রাজধানী।
* একপর্যায়ে মৌর্য্য বাহিনীর সাথে সেলুকাসের বাহিনীর যুদ্ধ শুরু হয়। যুদ্ধে মৌর্য্য বাহিনী সেলুকাসের বাহিনীকে পরাজিত করে আফগান সীমানা পর্যন্ত বিতারিত করে। এর মধ্য দিয়ে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য্য ভারতবর্ষ গঠন করেন এবং তিনি ভারতের প্রথম সম্রাট।
* ভারত বর্ষকে সংক্ষেপে আসমুদ্রহিমাচল বলে। আসমুদ্রহিমাচল মানে সমুদ্র থেকে হিমালয় পর্যন্ত।
* তক্ষশিলা ছিল ভারত বর্ষের রাজধানী। তক্ষশিলা বর্তমানে পাকিস্তানের রাওলপিন্ড।
* এখানে কৌটিল্য/চাণক্য ছিলেন চন্দ্রগুপ্তের অর্থমন্ত্রী।
II. গুপ্ত শাসনঃ
* সমুদ্রগুপ্ত এর প্রতিষ্ঠাতা।
III. রাজা শশাঙ্কঃ (৬০৫-৬৩৭)
* তিনি বাঙ্গলার প্রথম স্বাধীন রাজা।
* রাজধানী ছিলো কর্ণসুকর্ণ। এটি বর্তমানে মুশির্দাবাদের রাঙামাটি।
IV. মাৎসন্যায়ঃ
*৬৩৭ খ্রিষ্টাব্দে রাজা শশাঙ্ক মারা যাওয়ার পর ৭৫০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ১১৩ বছর বাঙ্গায় কার্যত কোন শাসন না থাকায় ব্যাপক অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। এই অরাজক অবস্থাকে মাৎসন্যায় বলে।
V. পাল শাসনঃ (৭৫০-১১৫৮)
* গোপাল পাল এই বংশের শাসনের প্রতিষ্ঠাতা।
* পালরা জাতীতে ছিলেন বাঙালী।
* পুন্ডবর্ধন (বর্তমান মহাস্থনগড়) ছিল পালদের রজধানী।
* পাল রাজারা উত্তর বঙ্গকে "বারিন্দ্র" (বরেন্দ্র) আমাদের পিতৃভুমি বলে আক্ষ্যা দেন।
* পালরা ছিলেন শ্রেষ্ঠ শাসক।
* পালরা বৈদ্ধ ধর্মাবলম্বি ছিলেন।
* গবিন্দ্র নাথ পাল ছিলেন শেষ শাসক।
VI. সেন শাসনঃ (১১৫৮-১২০৪)
* সামন্ত সেন এই শাসনের প্রতিষ্ঠাতা।
* রাজধানী ছিলো নদীয়া।
* বিজয় সেন ছিলো শ্রেষ্ঠ শাসক।
* লক্ষণ সেন ছিল সেন শাসনের শেষ শাসক।
* প্রাগ ঐতিহাসিক কাল থেকে ১২০৪ সাল পর্যন্ত।
* খ্রিষ্ট্রপূর্ব ৩২৭ গ্রিকবীর আলেকজেন্ডার ভারতে অভিজানে আসেন। তার সেনাপতি ছিলেন সেলুকাস। এই অভিযানের পর ভারতের ইতিহাস লিখিত আকারে পাওয়া যায়। এই লিখিত ইতিহাসের পূর্বের ইতিহাস হলো প্রগ ঐতিহাসিক।
I. মৌয শাসন
* চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য্য বাঙলায় এবং ভারতে মৌয বংশের শাসনের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি মারিও নামক স্থান থেকে অভিযান চালিয়ে মগধের রাজা নন্দকে পরাজিত করে মগধ দখল করেন।
* মারিও থেকে মৌর্য্য শব্দের উদ্ভব।
* বর্তমান বাঙ্গলা ও বিহারের প্রচীন নাম ছিল মাগধ।
* মগধের রাজধানী ছিল পাটুলিপুত্র। বর্তমান নাম পাটনা। বিহারের রাজধানী।
* একপর্যায়ে মৌর্য্য বাহিনীর সাথে সেলুকাসের বাহিনীর যুদ্ধ শুরু হয়। যুদ্ধে মৌর্য্য বাহিনী সেলুকাসের বাহিনীকে পরাজিত করে আফগান সীমানা পর্যন্ত বিতারিত করে। এর মধ্য দিয়ে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য্য ভারতবর্ষ গঠন করেন এবং তিনি ভারতের প্রথম সম্রাট।
* ভারত বর্ষকে সংক্ষেপে আসমুদ্রহিমাচল বলে। আসমুদ্রহিমাচল মানে সমুদ্র থেকে হিমালয় পর্যন্ত।
* তক্ষশিলা ছিল ভারত বর্ষের রাজধানী। তক্ষশিলা বর্তমানে পাকিস্তানের রাওলপিন্ড।
* এখানে কৌটিল্য/চাণক্য ছিলেন চন্দ্রগুপ্তের অর্থমন্ত্রী।
II. গুপ্ত শাসনঃ
* সমুদ্রগুপ্ত এর প্রতিষ্ঠাতা।
III. রাজা শশাঙ্কঃ (৬০৫-৬৩৭)
* তিনি বাঙ্গলার প্রথম স্বাধীন রাজা।
* রাজধানী ছিলো কর্ণসুকর্ণ। এটি বর্তমানে মুশির্দাবাদের রাঙামাটি।
IV. মাৎসন্যায়ঃ
*৬৩৭ খ্রিষ্টাব্দে রাজা শশাঙ্ক মারা যাওয়ার পর ৭৫০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ১১৩ বছর বাঙ্গায় কার্যত কোন শাসন না থাকায় ব্যাপক অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। এই অরাজক অবস্থাকে মাৎসন্যায় বলে।
V. পাল শাসনঃ (৭৫০-১১৫৮)
* গোপাল পাল এই বংশের শাসনের প্রতিষ্ঠাতা।
* পালরা জাতীতে ছিলেন বাঙালী।
* পুন্ডবর্ধন (বর্তমান মহাস্থনগড়) ছিল পালদের রজধানী।
* পাল রাজারা উত্তর বঙ্গকে "বারিন্দ্র" (বরেন্দ্র) আমাদের পিতৃভুমি বলে আক্ষ্যা দেন।
* পালরা ছিলেন শ্রেষ্ঠ শাসক।
* পালরা বৈদ্ধ ধর্মাবলম্বি ছিলেন।
* গবিন্দ্র নাথ পাল ছিলেন শেষ শাসক।
VI. সেন শাসনঃ (১১৫৮-১২০৪)
* সামন্ত সেন এই শাসনের প্রতিষ্ঠাতা।
* রাজধানী ছিলো নদীয়া।
* বিজয় সেন ছিলো শ্রেষ্ঠ শাসক।
* লক্ষণ সেন ছিল সেন শাসনের শেষ শাসক।
No comments